Ads Top

শেরপুরে বাঙ্গালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন

শেরপুরে বাঙ্গালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের বড়ইতলি নয়াপাড়া এলাকায় ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বাঙ্গালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছে। এতে হুমকির মুখে পড়ছে নদীর তীরবর্তী গ্রামের শত শত বিঘা ফসলি জমি। এদিকে বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকলে যে কোনো সময় আশপাশের আরও অনেক ফসলি জমি ধসে যেতে পারে এমন আশংকার কথা জানিয়েছেন ওই গ্রামের ভুক্তভোগীরা। সরেজমিন গিয়ে জানা যায়, বালু তোলার বিষয়ে সরকারিভাবে কোনো অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও বালু তোলার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে খানপুর ইউনিয়নে গজারিয়া গ্রামের ইঞ্চির ছেলে রুবেল, আবুল হোসেনের ছেলে রাজু, শাহজাহানের ছেলে মিলন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক ব্যক্তি জানান, উত্তোলনকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় আইনের তোয়াক্কা না করে জোরপূর্বক নদীতে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় আমাদের আবাদি জমি ও ঘরবাড়ি ধসে যাচ্ছে। প্রতিবাদ করতে গেলে তারা নানা হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। এ প্রসঙ্গে রাজু ও রুবেল জানান, আমরা আমাদের জমি থেকে বালু উত্তোলন করছি কাউকে কোনো কিছু বলতে হবে না। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিয়াকত শেখ জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই, এ বিষয়ে অভিযোগ পাইনি, তবে কেউ যদি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে থাকে তাহলে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

© JUGANTOR.COM


from JUGANTOR https://www.jugantor.com/todays-paper/bangla-face/271105/শেরপুরে-বাঙ্গালী-নদী-থেকে-অবৈধভাবে-বালু-উত্তোলন
https://ift.tt/eA8V8J

শেরপুরে বাঙ্গালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বগুড়ার শেরপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের বড়ইতলি নয়াপাড়া এলাকায় ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বাঙ্গালী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছে। এতে হুমকির মুখে পড়ছে নদীর তীরবর্তী গ্রামের শত শত বিঘা ফসলি জমি। এদিকে বালু উত্তোলন অব্যাহত থাকলে যে কোনো সময় আশপাশের আরও অনেক ফসলি জমি ধসে যেতে পারে এমন আশংকার কথা জানিয়েছেন ওই গ্রামের ভুক্তভোগীরা। সরেজমিন গিয়ে জানা যায়, বালু তোলার বিষয়ে সরকারিভাবে কোনো অনুমতি না থাকা সত্ত্বেও বালু তোলার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে খানপুর ইউনিয়নে গজারিয়া গ্রামের ইঞ্চির ছেলে রুবেল, আবুল হোসেনের ছেলে রাজু, শাহজাহানের ছেলে মিলন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক ব্যক্তি জানান, উত্তোলনকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় আইনের তোয়াক্কা না করে জোরপূর্বক নদীতে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় আমাদের আবাদি জমি ও ঘরবাড়ি ধসে যাচ্ছে। প্রতিবাদ করতে গেলে তারা নানা হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। এ প্রসঙ্গে রাজু ও রুবেল জানান, আমরা আমাদের জমি থেকে বালু উত্তোলন করছি কাউকে কোনো কিছু বলতে হবে না। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিয়াকত শেখ জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই, এ বিষয়ে অভিযোগ পাইনি, তবে কেউ যদি অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে থাকে তাহলে তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

© JUGANTOR.COM

No comments:

Powered by Blogger.